মৃত সেই সহিদা বেগম জীবিত হয়ে ব্যাংকে গিয়ে টাকা তুললেন

মৃত সেই সহিদা বেগম জীবিত হয়ে ব্যাংকে গিয়ে টাকা তুললেন

Play all audios:

Loading...

ভোটার তালিকায় মৃত দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বাসিন্দা সহিদা বেগম (৪৮) অবশেষে ‘জীবিত’ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তাকে জীবিত হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করে নতুন সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে। Advertisement বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মালেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সহিদা বেগমের স্বামী মারা গেছেন এক যুগ আগে। স্বামী ছিলেন ভূমি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী। স্বামীর মৃত্যুর পর অবসরভাতা উত্তোলন করে কোনো রকমে সংসার চলছিল তার। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের গাফিলতির কারণে ভোটার তালিকায় তিনি ‘মৃত’ হয়ে যান। জীবিত থেকেও ভোটার তালিকায় তাকে ‘মৃত’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করায় প্রায় ১৪ মাস ধরে স্বামীর অবসরভাতা তুলতে পারছিলেন না সহিদা বেগম। এনিয়ে জাগোনিউজ২৪.কম-এ ‘জীবিত’ থাকতেও সহিদা বেগমকে মেরে ফেলল কে শিরোনামে ১৬ এপ্রিল সংবাদ প্রকাশিত হলে টনক নড়ে নির্বাচন কমিশনের। বৃদ্ধা সহিদা বেগমকে ভোটার তালিকায় জীবিত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে কমিশন। ভোটার তালিকায় পুনরায় জীবিত হওয়া বৃদ্ধা সহিদা বেগম জাগো নিউজকে বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন আমার নাম জীবিত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্টিফিকেট দিয়েছে। সেই সার্টিফিকেট দিয়ে আমি আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করেছি।’ Advertisement এ ব্যাপারে চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মালেক বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় সহিদা বেগমকে ভূলবশত ‘মৃত’ দেখানো হয়েছিল। আমরা তার নাম পুনরায় ভোটার তালিকায় ‘জীবিত’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করেছি। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকে অবসরভাতা উত্তোলন করতে গিয়ে সহিদা বেগম জানতে পারেন তিনি ‘মৃত’। এরপর থেকে বন্ধ হয়ে যায় অবসরভাতা উত্তোলন। এমদাদুল হক মিলন/এসআর/এএসএম

ভোটার তালিকায় মৃত দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বাসিন্দা সহিদা বেগম (৪৮) অবশেষে ‘জীবিত’ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তাকে জীবিত হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করে নতুন সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে।


Advertisement বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মালেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সহিদা বেগমের স্বামী মারা গেছেন এক যুগ আগে। স্বামী ছিলেন


ভূমি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী। স্বামীর মৃত্যুর পর অবসরভাতা উত্তোলন করে কোনো রকমে সংসার চলছিল তার। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের গাফিলতির কারণে ভোটার তালিকায় তিনি ‘মৃত’ হয়ে যান। জীবিত থেকেও


ভোটার তালিকায় তাকে ‘মৃত’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করায় প্রায় ১৪ মাস ধরে স্বামীর অবসরভাতা তুলতে পারছিলেন না সহিদা বেগম। এনিয়ে জাগোনিউজ২৪.কম-এ ‘জীবিত’ থাকতেও সহিদা বেগমকে মেরে ফেলল কে শিরোনামে ১৬


এপ্রিল সংবাদ প্রকাশিত হলে টনক নড়ে নির্বাচন কমিশনের। বৃদ্ধা সহিদা বেগমকে ভোটার তালিকায় জীবিত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে কমিশন। ভোটার তালিকায় পুনরায় জীবিত হওয়া বৃদ্ধা সহিদা বেগম জাগো নিউজকে


বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন আমার নাম জীবিত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্টিফিকেট দিয়েছে। সেই সার্টিফিকেট দিয়ে আমি আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করেছি।’


Advertisement এ ব্যাপারে চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মালেক বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় সহিদা বেগমকে ভূলবশত ‘মৃত’ দেখানো হয়েছিল। আমরা তার নাম পুনরায় ভোটার তালিকায়


‘জীবিত’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করেছি। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকে অবসরভাতা উত্তোলন করতে গিয়ে সহিদা বেগম জানতে পারেন তিনি ‘মৃত’। এরপর থেকে বন্ধ হয়ে


যায় অবসরভাতা উত্তোলন। এমদাদুল হক মিলন/এসআর/এএসএম